kriya-byakron
Study (পড়াশোনা)

ক্রিয়া – সহজে ব্যাকরণ

সহজে ব্যাকরণ সিরিজ (অষ্টম পর্ব) – ক্রিয়া


কেমন আছো বন্ধুরা? তোমাদের জন্য নিয়ম করে এই সহজে ব্যাকরণের ক্লাসে আমাদের আসা। বাংলা পড়তে কিংবা শিখতে হলে ব্যাকরণ যে শিখতেই হবে। আর সেই ব্যাকরণ যদি হয় একটু কঠিন, তাকে সহজ করে শেখানোর দায়িত্ব আমাদের। তাই তো এই ক্লাস।

বন্ধুরা এর আগে আমরা ব্যাকরণের অনেকগুলি বিষয় সম্পর্কেই জেনে ফেলেছি। কিন্তু সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আজ আমরা জানবো। যা না থাকলে বাক্যই সম্পূর্ণ হয় না, যে পদ না এলে আমরা মনের ভাবই ঠিক করে বোঝাতে পারবো না, তা হল ক্রিয়াপদ। ইংরেজিতে একে বলা হয় verb। নিশ্চয়ই তোমরা জানো বাক্যের মেরুদণ্ড হল এই ক্রিয়াপদ। ক্রিয়া ছাড়া কোনো বাক্যই সম্পূর্ণ হয় না। আজকের ক্লাসে আমরা এই ক্রিয়াপদ নিয়েই সহজ করে কথা বলবো, জেনে নেবো ক্রিয়াপদের রকমফের আর তার নানা বৈচিত্র্য সম্পর্কে।

ক্রিয়া মানে হল কাজ।

তবে ক্রিয়া শুধু কোনো কাজের নাম নয়, কাজের সংঘটনকে বোঝায়। বোঝা গেল না হয়তো বিষয়টা। সংঘটন বস্তুটা আবার কি! দাঁড়াও, সহজ করে বলি।

কোনো একটা কাজ হচ্ছে বা হবে বা হয়েছে বোঝায় যে পদ সেটিই ক্রিয়া। শুধু কাজের নাম থাকলেই তা ক্রিয়া হয় না। ব্যাকরণের ভাষায় বলা হচ্ছে যে, কোনো কিছু করা, থাকা, খাওয়া ইত্যাদি যে পদের দ্বারা বোঝায় তাকে ক্রিয়াপদ বলা হয়।

যেমন – তমাল বই পড়ে

আমিনা গান গাইছে

শিক্ষকমশাই পড়াচ্ছেন

আমাদের একটি ছাতা আছে

উপরের বাক্যগুলিতে স্থূল বা মোটা কালিতে চিহ্নিত যে শব্দগুলি সেগুলিই হল ক্রিয়া। এই পদগুলি বাক্যে কোনো কাজ হওয়াকে বোঝাচ্ছে। পড়া, গাওয়া, পড়ানো, থাকা এগুলি সবই এক একপ্রকারের কাজ। তোমাদের নিশ্চয়ই মনে আছে এর আগের ক্লাসে ধাতু সম্পর্কে আমরা জেনেছিলাম। সেই ধাতু থেকেই কিন্তু ক্রিয়ার উৎপত্তি হয়। কী বুঝলে!

বাড়ি তৈরিতে যেমন ইঁট হল প্রধান উপাদান, সেরকমই ক্রিয়ার মূল উপাদান হল ধাতু। ধাতু থেকে ক্রিয়া কীভাবে তৈরি হয় তা আমরা আগের ক্লাসে বলেছি, তবু তোমাদের মনে রাখার সুবিধের জন্য আরেকবার বলছি। ধাতুর সঙ্গে ধাতু বিভক্তি বা ক্রিয়া বিভক্তি যুক্ত হয়ে ক্রিয়াপদ গড়ে ওঠে।


আরো পড়ুন → ধ্বনির ধারণাবর্ণ | বাক্য | সন্ধি

এখন এই ক্রিয়াপদকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করা হয়ে থাকে। মূলত তিনটি মানদণ্ডে ক্রিয়াকে শ্রেণিবদ্ধ করা হয় –

১) ক্রিয়ার গঠন অনুসারে

২) ক্রিয়াপদের অবস্থা অনুসারে

৩) অন্বয়গত ক্রিয়ার শ্রেণিবিভাগ

প্রথমে আসি ক্রিয়ার গঠন অনুসারে ক্রিয়ার শ্রেণিবিভাগের আলোচনায়। তালিকায় দেখে নিই ক্রিয়াপদের শ্রেণিবিভাগগুলি।

ক্রিয়া গঠন অনুসারে শ্রেণিবিভাগ

মৌলিক ক্রিয়া

যে ধাতুকে আর ভাঙা যায় না তাকে আমরা ব্যাকরণের ভাষায় বলি মৌলিক ধাতু। এখন এই মৌলিক ধাতুর সঙ্গে ধাতুবিভক্তি বা ক্রিয়াবিভক্তি যুক্ত করে যে ক্রিয়াপদ তৈরি হয়, তাকে মৌলিক ক্রিয়া বলে।

যেমন – তমাল বই পড়ে।

এখানে ‘পড়্‌’ একটি মৌলিক ধাতু যার সঙ্গে ‘এ’ বিভক্তি যুক্ত হয়ে ‘পড়ে’ এই মৌলিক ক্রিয়াপদ তৈরি হয়েছে।

সাধিত ধাতুজ ক্রিয়া

আবার যে ধাতুকে ভাঙা যায়, অর্থাৎ যে ধাতু বিভাজ্য এবং সেই ধাতুকে ভাঙলে মৌলিক ধাতু পাওয়া যায় তা হল সাধিত ধাতু। অন্যভাবে বললে, মৌলিক ধাতুর সঙ্গে কৃৎ প্রত্যয় যুক্ত হয়ে যে নতুন ধাতু তৈরি হয় তাকে সাধিত ধাতু বলা হয়। আর এই সাধিত ধাতুর সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয়ে যে ক্রিয়াপদ গড়ে ওঠে তাকে সাধিত ধাতুজ ক্রিয়াপদ বলা হয়। এই ক্রিয়াপদ আবার তিন প্রকার হয়ে থাকে। একে একে আলোচনা করা যাক।

মৌলিক ধাতু + প্রত্যয় = সাধিত ধাতু + ক্রিয়া বিভক্তি = সাধিত ধাতুজ ক্রিয়া

প্রযোজক ক্রিয়া 

কোনো কাজ নিজে না করে অন্য কাউকে দিয়ে করানো হলে সেই ক্রিয়াকে বলা হয় প্রযোজক ক্রিয়া। কিভাবে এই প্রযোজক ক্রিয়া তৈরি হয়? খুবই সহজ। মৌলিক ধাতুর সঙ্গে আ প্রত্যয় যুক্ত হলেই তা প্রযোজক ধাতুতে পরিণত হয়। এই প্রযোজক ধাতু থেকে তৈরি হয় প্রযোজক ক্রিয়াপদ।

উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা পরিষ্কার হবে। দেখো –

শিক্ষক মহাশয় আমাদের পড়ান

মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন

তিনি নাপিতকে দিয়ে দাড়ি কাটান

এই বাক্যগুলিতে নিশ্চয়ই তোমরা দেখতে পাচ্ছো যে পড়ানো, কাটানো, দেখানো এইরকম সাধিত ধাতুজ ক্রিয়া তৈরি হয়েছে। একটু বিশ্লেষণ করলেই দেখতে পাবে যে, পড়্‌ ধাতুর সঙ্গে আ প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে আর তারপর নো বিভক্তি যুক্ত হয়ে গড়ে উঠেছে পড়ানো।


আরো পড়ুন →বিশেষণ  | সর্বনাম

নামধাতুজ ক্রিয়া 

এখানেও ঐ প্রযোজক ক্রিয়ার মতো যুক্ত হয় আ প্রত্যয়। তবে তা নামপদের সঙ্গে যুক্ত হয়। নামপদ কী? বিশেষ্য (noun)কেই নামপদ বলা হয়। এই নামপদের সঙ্গে আ প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নামধাতু তৈরি হয় আর এই নামধাতুর সঙ্গে ক্রিয়াবিভক্তি জুড়ে গিয়ে নামধাতুজ ক্রিয়া তৈরি হয়। আবারো চলে যাই উদাহরণে-

জুতিয়ে তোমায় সিধে করবেন মাস্টারমশাই! আসতে দাও একবার তাঁকে।

যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু নিভাইছে তব আলো

উপরের বাক্যগুলিতে সাধিত ধাতুজ ক্রিয়া হল জুতিয়ে, বিষাইছে। কেন এগুলি নামধাতুজ ক্রিয়াপদ দেখে নাও বন্ধুরা। নামধাতুজ ক্রিয়া তৈরি হবার রেসিপি এইরকম –

নামপদ + ‘আ’ প্রত্যয় = নামধাতু + ক্রিয়াবিভক্তি = নামধাতুজ ক্রিয়াপদ

ধ্বন্যাত্মক ক্রিয়া

নামধাতুজ ক্রিয়া কিংবা প্রয়োজক ক্রিয়া কিভাবে ধাপে ধাপে তৈরি হয়। এবারে আমরা চলে আসি ধ্বন্যাত্মক ক্রিয়ায়। এটা খুবই সহজ। ধ্বন্যাত্মক যে সকল শব্দ আছে তার সঙ্গে ক্রিয়া বিভক্তি যুক্ত হয়ে গড়ে ওঠে ধ্বন্যাত্মক ক্রিয়াকোনো প্রাকৃতিক শব্দের বা আওয়াজের অনুকরণ করে যখন একটি নামপদ তৈরি হয় তাকে ধ্বন্যাত্মক শব্দ বলে। আর এই ধ্বন্যাত্মক শব্দের সঙ্গেই ক্রিয়াবিভক্তি যুক্ত হয়। বিষয়টা দেখে নেওয়া যাক উদাহরণে। নীচে দেখো বন্ধুরা –

গভীর হাওয়া শন্‌শনায়

রসের হাঁড়িতে মাছিগুলো ভন্‌ভনাচ্ছে

শন্‌শন্‌, ভন্‌ভন্‌ এগুলি সবই ধ্বন্যাত্মক শব্দ। এখন এগুলির সঙ্গে ‘আ’ প্রত্যয় আর ‘য়’ ক্রিয়াবিভক্তি যুক্ত হয়ে এই ধ্বন্যাত্মক ক্রিয়াগুলি তৈরি হয়েছে।

শন্‌শন + আ = শন্‌শনা + য় = শন্‌শনায়

বন্ধুরা এরপরে চলো আমরা দেখে নিই সংযোগমূলক ক্রিয়া বিষয়টা কী!

নামের মধ্যেই এর বৈশিষ্ট্য লুকিয়ে আছে। সংযোগ মানে হল সমন্বয় না যুক্ত হওয়া। প্রশ্ন হল কার সঙ্গে কে যুক্ত হবে? আসলে নামপদ বা একটি অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত হবে একটি মৌলিক ক্রিয়া আর তার ফলেই তৈরি হবে সংযোগমূলক ক্রিয়া। এই ক্রিয়া আবার দুই ধরনের। চলো দেখে নিই –

১) সবার প্রথমে আসে যুক্ত ক্রিয়া। একটি নামপদ আর একটি মৌলিক ক্রিয়া যুক্ত হয়ে এটি তৈরি হয়।

যেমন – বিনয়ী হও, জীবনে তবেই উন্নতি করবে।

এবারে ছেলেটাকে মানুষ করো গোবর্ধন।

এই যে বিনয়ী হও কিংবা মানুষ করো এই ক্রিয়াপদগুলির মধ্যে দুটি স্পষ্ট ভাগ আছে। বিনয়ী, মানুষ এগুলি নামপদ আর এর সঙ্গে জুড়ে গেছে হও বা করো এর মতো মৌলিক ক্রিয়া। তাই এগুলিকে বলে যুক্ত ক্রিয়া।

২) যখন একটি অসমাপিকা ক্রিয়ার সঙ্গে একটি মৌলিক ক্রিয়া যুক্ত হয়, তখন তৈরি হয় যৌগিক ক্রিয়া। এখন অসমাপিকা ক্রিয়া কী তা নিয়ে একটু পরেই আলোচনা করবো। একটু অপেক্ষা করো। তখন বিষয়টা জেনে নিলে এই বিষয়টা আরো ভালো করে বুঝে যাবে নিশ্চিত। যৌগিক ক্রিয়ার উদাহরণটা একবার দেখে নাও।

উদা-    পথ ছাড়ো, যেতে দাও।

এখানে নিশ্চয়ই তোমরা বুঝতে পারছো ‘যেতে’ একটা অসমাপিকা ক্রিয়া আর ‘দাও’ হল মৌলিক ক্রিয়া। দুয়ে মিলে একটা যৌগিক ক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।

এরপরের ধাপে আমরা জানবো ক্রিয়ার অবস্থা অনুযায়ী ক্রিয়ার শ্রেণিবিভাগ সম্পর্কে।

আবারো তালিকার সাহায্যে তোমাদের কাছে বিষয়টা উপস্থাপন করা যাক যাতে তোমরা খুব সহজেই বিষয়টা মাথায় রাখতে পারো। এই জন্যেই তো সহজে ব্যাকরণের ক্লাস। চলো দেখে নিই।

ক্রিয়াপদের অবস্থা অনুসারে দুই প্রকার ক্রিয়া দেখা যায়-

১) সমাপিকা ক্রিয়া আর

২) অসমাপিকা ক্রিয়া

নামগুলি খেয়াল করো বন্ধুরা। সমাপিকা মানে কী?

যা কোনো কিছুকে সমাপ্ত করে, যা কোনো কিছুকে শেষ করে, ইতি টানে তাকেই সমাপিকা বলা হয়। এখন বাক্যে ক্রিয়া তো একটা অর্থ প্রকাশ করে। বাক্যের নিজস্ব একটা অর্থ আছে তা যদি কোনো ক্রিয়া সমাপ্ত করে, তখন তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলা হয়। বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণকারী

ক্রিয়া হল সমাপিকা ক্রিয়া। আর এর বিপরীতে বাক্যের অর্থকে যে ক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে পারে না, তাকে বলা হয় অসমাপিকা ক্রিয়া। খুবই সহজ এই দুটি বিষয়। উদাহরণ দেখো বন্ধুরা।

শ্যামল খেলছে

রতন মাঠে গরু চরায়

আমি খেয়ে উঠে পড়তে বসবো।

বাক্যগুলির প্রথম দুটিতে ‘খেলছে’, ‘চরায়’ এগুলি দেখো বাক্যের অর্থকে সম্পূর্ণ করছে কিন্তু শেষ বাক্যে ‘খেয়ে’ বা ‘পড়তে’ কোনোভাবেই বাক্যের অর্থ সম্পূর্ণ করছে না। ‘আমি খেয়ে’ বা ‘আমি খেয়ে উঠে পড়তে’ বললে বাক্য শেষ করা যাচ্ছে না। তাই প্রথম দুটি ক্রিয়াপদ (খেলছে, চরায়) হল সমাপিকা ক্রিয়া আর শেষের বাক্যের দুটি ক্রিয়াপদ (খেয়ে, পড়তে) হল অসমাপিকা ক্রিয়া। আশা করি বুঝতে পেরেছো বন্ধুরা।

এরপরে বাকি রইলো একটাই ভাগ। ক্রিয়ার  অন্বয়গত শ্রেণি বলতে ক্রিয়ার কর্ম আছে কিনা তা বোঝায়।

ক্রিয়ার কর্মের উপস্থিতির উপর নির্ভর করে ক্রিয়াপদকে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে –

ক) সকর্মক ক্রিয়া

খ) অকর্মক ক্রিয়া

খুব সহজেই বুঝতে পারছো বন্ধুরা যে ক্রিয়ার কর্ম রয়েছে তাকে সকর্মক ক্রিয়া আর যে ক্রিয়ার কর্ম নেই তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলা হয়। এখন প্রশ্ন হল কর্ম কী? দেখো যে কোনো বাক্যে তিনটি জিনিস থাকেই – কর্তা, কর্ম আর ক্রিয়া। এখন এই কর্তা যার উপর ক্রিয়া সম্পাদন করে তাই হল কর্ম। উদাহরণ দেখলেই বুঝতে পারবে।

রাম বই পড়ে

এখানে যদি প্রশ্ন করো রাম কী পড়ে? উত্তর আসবে বই।

ফলে বই হল এই বাক্যে কর্ম। মানে সহজে কর্ম বুঝতে গেলে ক্রিয়াকে কী দিয়ে প্রশ্ন করতে হবে, উত্তরে যা আসবে তাই হল কর্ম। তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছো এই বাক্যে ক্রিয়া হল পড়ে এবং এর একটি কর্ম রয়েছে – বই। তাহলে এই ক্রিয়াটি হল সকর্মক ক্রিয়া। আরো উদাহরণ দিই –

তনুজা ছবি আঁকছে

সুদাম ক্রিকেট খেলে

গোপী একটা গান লিখেছে

পড়া, আঁকা, লেখা, খেলা এই সবকটিই সকর্মক ক্রিয়ার উদাহরণ। আবার কিছু উদাহরণ দেখো বন্ধুরা।

সাবিনা ঘুমোয়

আকাশ বড্ড জ্বালায়

শিশুটি হাসে

এই বাক্যগুলিতে ঘুমোয়, হাসে, জ্বালায় এই ক্রিয়াগুলির কোনো কর্ম নেই। কী দিয়ে প্রশ্ন করলে কোনো উত্তর পাবে না। ফলে এগুলিকে বলা হয় অকর্মক ক্রিয়া।

এই হল আমাদের ক্রিয়ার বিভাগ।

ক্রিয়ার অধ্যায়ে এটুকুই তোমাদের জন্য বলার। তাই আজকের মতো এখানেই বিদায় নেবো তোমাদের থেকে। পরের ক্লাসে আবার দেখা হবে জানি। ততদিন প্রস্তুত হও বন্ধুরা।

বাংলা যে আমাদের মাতৃভাষা। মায়ের ভাষাকে শিখতে হবে, জানতে হবে যে ভালো করে।

অষ্টম পর্ব সমাপ্ত। পরবর্তী পর্ব → ধাতু


এই লেখাটির সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই লেখাটি, অডিও, ভিডিও বা অন্য  কোন ভাবে কোন মাধ্যমে প্রকাশ করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


লেখক পরিচিতিঃ

প্রেসিডেন্সী বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র সিমন রায়। সাহিত্যচর্চা ও লেখা-লিখির পাশাপাশি নাট্যচর্চাতেও সমান উৎসাহী সিমন।

এই লেখাটি থেকে উপকৃত হলে সবার সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।



JumpMagazine.in এর নিয়মিত আপডেট পাবার জন্য –