ভৌতবিজ্ঞান – দশম শ্রেনি – অধ্যায়: পর্যায় সারণি (প্রথম পর্ব) পুরাকালে ভারতে ও গ্রীসে দার্শনিক চিন্তাভাবনার উত্থান ঘটেছিলো। মানুষের নিজের অস্তিত্বের সম্বন্ধে, নিজের উৎসের সম্বন্ধে কৌতূহল বা প্রশ্নের উত্থান সেই দার্শনিক আলোচনার মধ্য দিয়েই। আমরা কি দিয়ে তৈরী, আশেপাশে যে বর্ণ, গন্ধ অনুভব করছি, তা কেন এমন হলো; কোথা থেকে এলো; এসব প্রশ্ন বরাবরই মানুষকে […]
Author: Diptendu Bhattacharya
ব্যাপন (Diffusion)
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: দ্রবণ (পঞ্চম পর্ব) আগের চারটি পর্বে আমরা দ্রবণ অধ্যায় থেকে দ্রাব, দ্রাব্য, দ্রাবক ইত্যাদি নানান বিষয়ের ধারণা নিয়ে আলোচনা করেছি। এই পর্বে ব্যাপন অর্থাৎ Diffusion নিয়ে আলোচনা করবো। কোনো দ্রাবকে, কোনো দ্রাবের দ্রব্যের অণু যোগ করলে সেটি দ্রাবকের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। এর কারণ দ্রবণে দ্রাবের ঘনত্ব পরিমাণের অসাম্য। দ্রবণের […]
খুব কালো, খুব সাদা
পৃথিবীর সবথেকে কালো পদার্থ কি? রাতের আকাশ? মানুষের চুল? আর কি কি কালো রঙের বস্তু আপনি ভাবতে পারেন? আসুন আজ পৃথিবীর সবথেকে কালো পদার্থের সাথে আপনার পরিচয় করাই। তবে তার আগে আপনাকে আরো একবার মনে করিয়ে দি, যে আমাদের দৃষ্টিশক্তিতে আলো কিভাবে সাহায্য করে। আমরা বিজ্ঞানে পড়েছি যে কোন বস্তুর উপর আলো পড়লে তা প্রতিফলিত […]
দ্রবণের শক্তিমাত্রা
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: দ্রবণ (চতুর্থ পর্ব) আগের পর্বগুলিতে আমরা কলয়েডের ধারণা, দ্রাব্যতা, দ্রাব ও দ্রাবক ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়নিয়ে আলোচনা করেছি। এই পর্বে আমরা দেখবো দ্রবণের শক্তি কিভাবে নির্ণয় করতে হয়। প্রশ্ন হচ্ছে দ্রবণের শক্তি কেন মাপা প্রয়োজন? সমুদ্রের জলে নুন থাকে, আবার স্যালাইনেও নুন আছে। কিন্তু স্যালাইন রক্তে মেশানো যায়, সমুদ্রের জল […]
কেলাসন পদ্ধতি কি?
একটি নির্দিষ্ট উষ্ণতায় কোনো দ্রবণকে সম্পৃক্ত করে ধীরে ধীরে ঠান্ডা করলে, দ্রাব্যতা হ্রাসের জন্য প্রথমে দ্রবণটি অতিপৃক্ত দ্রবণে ও পরে অতিরিক্ত দ্রাব অধঃক্ষিপ্ত হতে শুরু করে। এই অধঃক্ষেপণের সময় দ্রাব যে আকার ধারণ করে সেটিকে কেলাস বলে। আর এই পদ্ধতিতে দ্রাবকে দ্রাবকের থেকে পৃথক করার পদ্ধতিকে কেলাসন বলে। [আরো পড়ুন – দ্রবণের প্রাক্কথন] কেলাস কোনো […]
দ্রবণ; দ্রাব, দ্রাবক এবং দ্রাব্যতা
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: দ্রবণ (তৃতীয় পর্ব) আগের দুটি পর্বে আমরা দ্রবণের ধারণা এবং কলয়েড নিয়ে আলোচনা করেছি। এই পর্বে আমরা দ্রবণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। ‘বিশুদ্ধ দ্রবণ’, এই শব্দটির সাথে আমরা ছেলেবেলা থেকেই পরিচিত। নুন-চিনির জল থেকে ধাতুসঙ্কর, সবই প্রকৃত বা বিশুদ্ধ দ্রবণ। দ্রবণ কাকে বলে? দুই বা ততোধিক পদার্থ অপর কোনো […]
দ্রবণের শ্রেণিবিভাগ
প্রশ্ন – উত্তর বিভাগ এই সংক্ষিপ্ত নিবন্ধটি নবম শ্রেণির ‘দ্রবণ’ অধ্যায়ের মূল আলোচনার একটি অংশ। এই লিঙ্ক থেকে → দ্রবন অধ্যায়ের আলোচনা পড়ুন। দ্রাব্যতা ও দ্রবণে দ্রাবের পরিমাণ অনুসারে দ্রবণকে সাধারনত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেগুলি হল – সম্পৃক্ত দ্রবণ যদি কোনো নির্দিষ্ট উষ্ণতায় দ্রবণে দ্রাব্যতা অনুপাতে দ্রাব দ্রবীভূত থাকে তাহলে ওই দ্রবণে আর […]
কলয়েডের ধারণা
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: দ্রবণ (দ্বিতীয় পর্ব) আমরা আগের পর্বেই দেখেছি যে কলয়েড, প্রলম্বন ও দ্রবণের কিভাবে একে অপরের থেকে আলাদা। এদের মধ্যের মূল পার্থক্যটা হল এদের আকার। কলয়েড কেন তৈরী হয়? কলয়েডের আকার এতটাও ছোট নয় যে দ্রাবকের আন্তরাণবিক ফাঁকের মধ্যে ঢুকে অদৃশ্য হয়ে যাবে, আবার এতটাও বড়ো না যে নিজেদের মধ্যে […]
ইমালশন এবং ইমালসিফায়ার কাকে বলে?
এই পর্বটি মূল আলোচনা – দ্রবণ অধ্যায়ের অন্তর্গত। ইমালশন বা অবদ্রব কাকে বলে? যখন দুটি তরল, একটি ধ্রুবীয় অপরটি অধ্রুবীয়, যদি পরষ্পর মিশে গিয়ে কলয়েড তৈরী করে তখন তাকে ইমালশন বলে। যেমন, দুধ, মাখন, মেয়োনিজ, মার্জারিন প্রভৃতি। বাংলায় এর নাম অবদ্রব। ইমালসিফায়ার বা অবদ্রবকারক কাকে বলে? ইমালশনকে স্থায়ী করা খুব কঠিন কাজ। সমধর্মের অণুগুলি জোড় […]
দ্রবণের প্রাক্কথন
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: দ্রবণ (প্রথম পর্ব) আমরা আগের শ্রেণিতে মিশ্রণ পড়ে এসেছি। দ্রবণ অধ্যায়টির আলোচনা শুরুর আগে মিশ্রণ সম্পর্কে আমাদের সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়, তারা হল- সুষম মিশ্রণ বিষম মিশ্রণ যখন কোনো মিশ্রনের যে কোনো অংশ থেকে ঐ মিশ্রণ নিয়ে বিশ্লেষণ করলে, দেখা যায় উপাদানগুলির অনুপাত সর্বদা ধ্রুবক তখন তাকে […]