আমরা আগেই জেনেছি নিউক্লীও বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন পারমাণবিক শক্তি একদিকে যেমন ভয়ঙ্কর তেমনই স্বল্প জ্বালানী ব্যবহার করেই বিপুল শক্তি উৎপাদনও সম্ভব।পরমাণু শক্তির এই দ্বিতীয় দিকটিই মানবকল্যানের কাজে ব্যবহার করা হয় নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটরের মাধ্যমে। আসলে নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটর অনিয়ন্ত্রিত নিউক্লীও বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রিত করা হয় এবং এর সাহায্যে উৎপন্ন তাপ শক্তির মাধ্যমে স্টীম জেনারেটারে তৈরী করে টারবাইন ঘুরিয়ে […]
Tag: question-answer
দ্রবণের শ্রেণিবিভাগ
দ্রাব্যতা ও দ্রবণে দ্রাবের পরিমাণ অনুসারে দ্রবণকে সাধারনত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেগুলি হল – সম্পৃক্ত দ্রবণ যদি কোনো নির্দিষ্ট উষ্ণতায় দ্রবণে দ্রাব্যতা অনুপাতে দ্রাব দ্রবীভূত থাকে তাহলে ওই দ্রবণে আর দ্রাব দ্রবীভূত করা যায় না। একে সম্পৃক্ত দ্রবণ বলে। জলে KNO3 র দ্রাব্যতা 30 ডিগ্রি সেলসিয়াসে 51। এখন এক লিটার জলে 510 গ্রাম […]
ইমালশন এবং ইমালসিফায়ার কাকে বলে?
এই পর্বটি মূল আলোচনা – দ্রবণ অধ্যায়ের অন্তর্গত। ইমালশন বা অবদ্রব কাকে বলে? যখন দুটি তরল, একটি ধ্রুবীয় অপরটি অধ্রুবীয়, যদি পরষ্পর মিশে গিয়ে কলয়েড তৈরী করে তখন তাকে ইমালশন বলে। যেমন, দুধ, মাখন, মেয়োনিজ, মার্জারিন প্রভৃতি। বাংলায় এর নাম অবদ্রব। ইমালসিফায়ার বা অবদ্রবকারক কাকে বলে? ইমালশনকে স্থায়ী করা খুব কঠিন কাজ। সমধর্মের অণুগুলি জোড় […]