ইতিহাস– নবম শ্রেণি – উনবিংশ শতকের ইউরোপ – রাজতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী সংঘাত জুলাই বিপ্লবের ফলস্বরূপ অর্লিয়েন্স বংশের লুই ফিলিপ সিংহাসন লাভ করেছিলেন। তাই তার শাসনকালকে জুলাই রাজতন্ত্র বলা হয়। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই লেখাটি নবম শ্রেণির পাঠ্য, ইতিহাস বিষয়ের তৃতীয় অধ্যায়ের আলোচনার অন্তর্গত। মূল আলোচনা পড়ার জন্য এই পাতাটি দেখুন – অস্ট্রিয়া এবং ফ্রান্সের জাতীয়তাবাদী আন্দোলন […]
প্রশ্ন-উত্তর
জলসম কাকে বলে?
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: তাপ বিশেষ দ্রষ্টব্য – এই পর্বটি নবম শ্রেণির তাপ অধ্যায়ের আলোচনার অন্তর্ভুক্ত। কোন পদার্থের উষ্ণতা 1°C বৃদ্ধি করতে যে পরিমাণ তাপ লাগে সেই পরিমাণ তাপ দিয়ে যতটা ভরের জলের উষ্ণতায় 1°C বৃদ্ধি করা সম্ভব সেই পরিমাণ জলকেই উক্ত পদার্থের জলসম বলা হয়। যেমন – যদি বলা হয় “একটি 10gm […]
একশত দিনের রাজত্ব (নেপোলিয়ন)
ইতিহাস– নবম শ্রেণি – বিপ্লবী আদর্শ, নেপোলিয়নীয় সাম্রাজ্য ও জাতীয়তাবাদ মিত্রশক্তির সম্মিলিত জোটের কাছে পরাজয় স্বীকার করে নেপোলিয়ন ‘ফন্টেন ব্লু’ চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হন। এর ফলে তাঁকে ফ্রান্সের সিংহাসন ত্যাগ করে এলবা নামক একটি দ্বীপে পুনর্বাসন নিতে হয়। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই লেখাটি নবম শ্রেণির পাঠ্য, ইতিহাস বিষয়ের দ্বিতীয় অধ্যায়ের আলোচনার অন্তর্গত। মূল আলোচনা পড়ার […]
ট্রাফালগারের যুদ্ধ এবং মহাদেশীয় ব্যাবস্থা
ইতিহাস– নবম শ্রেণি – বিপ্লবী আদর্শ, নেপোলিয়নীয় সাম্রাজ্য ও জাতীয়তাবাদ ট্রাফালগারের যুদ্ধ নেপোলিয়ন তাঁর জীবনকালে অসংখ্য যুদ্ধের সম্মুখীন হয়েছিলেন। এদের মধ্যে ট্রাফালগারের যুদ্ধ একটি অতি পরিচিত নাম। কারণ এই যুদ্ধে নেপোলিয়নের হারের ফলে গোটা ইউরোপ এক অদ্ভুৎ পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়েছিল। তাঁর সম্রাট পদ লাভের ঠিক পরেই নেপোলিয়ন ইংল্যান্ডের নেতৃত্বাধীন তৃতীয় শক্তি জোটের (ইংল্যান্ড, অস্ট্রিয়া এবং […]
বার্নৌলীর উপপাদ্য কি?
ভৌতবিজ্ঞান – নবম শ্রেনি – অধ্যায়: পদার্থঃ গঠন ও ধর্ম বার্নৌলীর উপপাদ্য মূলত অসংনম্য প্রবাহীর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। এই অসংনম্য প্রবাহীর বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তরলের পৃষ্ঠটান এবং সাদ্রতা সংক্রান্ত আলোচনায়। বলা হয় যদি কোন অসংনম্য প্রবাহী ধারারেখ প্রবাহে গতিশীল থাকে তবে গতিপথ যাই হোক না কেন তার সমগ্র গতিতেই Pressure head, Gravitational head এবং […]
জ্যাকোবিন দল কাদের বলা হয়?
ইতিহাস– নবম শ্রেণি – ফরাসী বিপ্লব সংবিধান রচনার সূচনাকাল থেকে ফ্রান্সে বিভিন্ন সভা ও সমিতি গড়ে উঠতে থাকে। এই সময়ে ফ্রান্সের ‘ব্রিটানি’ প্রদেশের একটি রাজনৈতিক দল ছিল ‘সংবিধান সমর্থক সমিতি’। চলতি ভাষায় এর নাম ছিল ‘ব্রেটন ক্লাব’। এই ব্রেটন ক্লাবের সভা – অধিবেশন অনুষ্ঠিত হত জ্যাকোবিন (একটি ধর্মীয় সম্প্রদায়) গির্জার মঠে। এইখান থেকে স্থানীয়দের মধ্যে […]
ফরাসী বিপ্লবে দার্শনিকদের ভূমিকা
ইতিহাস– নবম শ্রেণি – ফরাসী বিপ্লব সামাজিক পটপরিবর্তনে চিন্তাবিদদের সর্বদাই একটা শক্তিশালী ভূমিকা থাকে, ফরাসী বিপ্লবও এই নিয়মের অন্যথা ছিল না। সপ্তদশ শতকের শুরু থেকেই ফ্রান্সে দার্শনিক ও লেখকরা সচেষ্ট হয়ে ওঠেন, এরা মূলত ভ্রান্ত সমাজনীতি, ধর্মীয় গোঁড়ামি, দৈব রাজতন্ত্র ও ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে আঘাত করেন। এদের মধ্যে কয়েকজন হলেন মন্তেস্কু, রুশো এবং ভলতেয়ার। […]
নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটর কাকে বলে?
আমরা আগেই জেনেছি নিউক্লীও বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন পারমাণবিক শক্তি একদিকে যেমন ভয়ঙ্কর তেমনই স্বল্প জ্বালানী ব্যবহার করেই বিপুল শক্তি উৎপাদনও সম্ভব।পরমাণু শক্তির এই দ্বিতীয় দিকটিই মানবকল্যানের কাজে ব্যবহার করা হয় নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটরের মাধ্যমে। আসলে নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটর অনিয়ন্ত্রিত নিউক্লীও বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রিত করা হয় এবং এর সাহায্যে উৎপন্ন তাপ শক্তির মাধ্যমে স্টীম জেনারেটারে তৈরী করে টারবাইন ঘুরিয়ে […]
নিউক্লিও শৃঙ্খল বিক্রিয়া কাকে বলে?
ইউরেনিয়ামের নিউক্লিও বিভাজন বিক্রিয়াটিতে দেখা যায় যে একটি ইউরেনিয়াম পরমাণু ধীর নিউট্রন দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত হয়ে ভেঙ্গে যাওয়ার পর তা থেকে আরও তিনটি নিউট্রন তৈরী হয় যারা আরও ইউরেনিয়াম পরমাণুর নিউক্লিয়াসকে ভাঙতে সক্ষম। এইভাবে প্রতিটি বিভাজন বিক্রিয়ার মাধ্যমে উৎপন্ন নিউট্রন শৃঙ্খলাকারে নতুন ইউরেনিয়াম পরমাণুর বিঘটন ঘটায় ফলে বিক্রিয়া গুলির প্রতি ধাপেই শক্তি উৎপন্ন হতে থাকে। […]
তাপীয় রোধ কাকে বলে?
আমরা তড়িৎ প্রবাহের ক্ষেত্রে পরিবাহীর রোধের কথা জেনেছি। এখন যদি তাপ পরিবাহিতার ক্ষেত্রে একক সময়ে প্রবাহিত তাপকে তড়িৎপ্রবাহমাত্রার তুল্য ধরা হয় এবং পদার্থের দুটি প্রান্তের তাপমাত্রার প্রভেদকে বিভব প্রভেদের তুল্য ধরা হয় তবে আমরা তাপ পরিবাহিতাঙ্কের সমীকরণ থেকে পাই – তাপ পরিবাহিতাঙ্ক = [এখানে বস্তুর দৈর্ঘ্য (l), উষ্ণতার পার্থক্য , সময় (m) এবং বস্তুর প্রস্থচ্ছেদের […]