প্রশ্ন – উত্তর বিভাগ এই সংক্ষিপ্ত আলোচনাটি নবম শ্রেণির ‘দ্রবণ’ অধ্যায়ের মূল আলোচনার একটি অংশ। এই লিঙ্ক থেকে → দ্রবন অধ্যায়ের আলোচনা পড়ুন। একটি নির্দিষ্ট উষ্ণতায় কোনো দ্রবণকে সম্পৃক্ত করে ধীরে ধীরে ঠান্ডা করলে, দ্রাব্যতা হ্রাসের জন্য প্রথমে দ্রবণটি অতিপৃক্ত দ্রবণে ও পরে অতিরিক্ত দ্রাব অধঃক্ষিপ্ত হতে শুরু করে। এই অধঃক্ষেপণের সময় দ্রাব যে আকার […]
প্রশ্ন-উত্তর
দ্রবণের শ্রেণিবিভাগ | সম্পৃক্ত দ্রবণ | অসম্পৃক্ত দ্রবণ | অতিপৃক্ত দ্রবণ
প্রশ্ন – উত্তর বিভাগ এই সংক্ষিপ্ত আলোচনাটি নবম শ্রেণির ‘দ্রবণ’ অধ্যায়ের মূল আলোচনার একটি অংশ। এই লিঙ্ক থেকে → দ্রবন অধ্যায়ের আলোচনা পড়ুন। দ্রাব্যতা ও দ্রবণে দ্রাবের পরিমাণ অনুসারে দ্রবণকে সাধারনত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। সেগুলি হল – সম্পৃক্ত দ্রবণ যদি কোনো নির্দিষ্ট উষ্ণতায় দ্রবণে দ্রাব্যতা অনুপাতে দ্রাব দ্রবীভূত থাকে তাহলে ওই দ্রবণে আর […]
আইসোবার কাকে বলে?
আইসোবার (Isobar) কাকে বলে? যে সকল পরমাণুর ভর সংখ্যা সমান কিন্তু বাকি সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন হয়, তাদের আইসোবার বলে। নিউট্রন ও প্রোটন সংখ্যা একযোগে ভরসংখ্যা হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে। দুটি আইসোবার আলাদা মৌল হলেও, এদের ভর সমান কিন্তু বাকি ধর্ম আলাদা। মনে রাখার জন্যঃ দুটি আইসোবারের ভর সংখ্যা সমান হয়, এটা মনে রাখার সুবিধার জন্য বার […]
আইসোটোন কাকে বলে?
আইসোটোন (Isotone) কাকে বলে? যে সকল পরমাণুর নিউট্রন সংখ্যা সমান কিন্তু বাকি সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন হয়, তাদের আইসোটোন বলে। নিউট্রন সংখ্যা নির্ধারিত হয় ভর সংখ্যা থেকে পরমাণু ক্রমাঙ্ক অর্থাৎ প্রোটন সংখ্যা বাদ দিয়ে। এরা দুটি ভিন্ন মৌল হয় আর তাই এদের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ভিন্ন হয়। মনে রাখার জন্যঃ আইসোটোণের নিউট্রন সংখ্যা সমান থাকে […]
আইসোটোপ কাকে বলে?
আইসোটোপ (Isotope) কাকে বলে? যে সকল পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু বাকি সংখ্যা ভিন্ন ভিন্ন হয়, তাদেরকে বলা হয় আইসোটোপ। প্রোটন সংখ্যা এক হওয়ার কারণে এদের পরমাণু ক্রমাঙ্ক এবং ইলেকট্রন বিন্যাসও এক হয়। তার ফলে এরা একই ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম দেখায়। তাই আদতে এরা একই মৌলের ভিন্ন ভরের পরমাণু। মনে রাখার জন্যঃ আইসোটোপের প্রোটন […]
আইসোইলেক্ট্রনিক কাকে বলে?
আইসোইলেক্ট্রনিক (Isoelectronic ) কাকে বলে? প্রোটন যেহেতু পরমাণুর কেন্দ্রকে থাকে তাই তাদের মুক্ত করা কঠিন, কিন্তু সমসংখ্যক ভ্রাম্যমান মুক্ত ইলেক্ট্রনের উপস্থিতিতে কোনো পরমাণু নিস্তড়িৎ অবস্থা লাভ করে অস্তিত্ব লাভ করে। এই অবস্থায় এরা স্বাধীন ভাবে বিচরণ তো করতে পারে, কিন্তু স্থিতিশীল হতে পারে না (নিষ্ক্রিয় গ্যাস ছাড়া)। তাই পরমাণু ইলেক্ট্রন মুক্ত বা যুক্ত করে নিষ্ক্রিয় […]
যোজ্যতা সম্পর্কে ধারণা
যোজ্যতা অর্থে যোজন করার ক্ষমতা। যোজন অর্থে যুক্ত। যোজ্যতার ধারণা ভালো করে বোঝার জন্য আমাদের চট-পট কয়েকটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজ করতে হবে। প্রশ্ন – পরমাণু যুক্ত হতে চায় কেন? উত্তর – স্থায়ী হবে বলে। প্রশ্ন – পরমাণু অস্থায়ী কেন? উত্তর – কারণ তাদের শেষ কক্ষপথে 2 বা 8 টি ইলেক্ট্রন নেই তাই। প্রশ্ন – 2 […]
ক্ষারকের শ্রেণিবিভাগ
প্রশ্ন: ক্ষারককে কি কি ভাগে ভাগ করা যায়? ক্ষারককে বিভিন্ন ভাবে শ্রেণিবিভাগ করা যায়। যেমন: উৎস উপাদান শক্তিমাত্রা লঘুতা অম্লত্ব 1/ উৎস ভিত্তিতে : ক. জৈব ক্ষারক: CH3NH3OH, (CH3)2NH2OH,(CH3)3NHOH, CH3NH2, (CH3)2NH, (CH3)3N খ. অজৈব ক্ষারক: NaOH, LiOH, CuOH, Cu(OH)2, KOH, Fe(OH)2, Fe(OH)3, Mg(OH)2, Al(OH)3, Zn(OH)2 NH4OH, Na2O, Li2O, Cu2O, CuO, K2O, FeO, Fe2O3, MgO, Al2O3, ZnO […]
নির্দেশক কি? অ্যাসিড ও ক্ষার শনাক্ত করতে নির্দেশক কি ভাবে সাহায্য করে?
প্রশ্ন: নির্দেশক কি? যে সকল পদার্থ অ্যাসিড ও ক্ষারের জলীয় দ্রবনের সাথে বিক্রিয়া করে বর্ণ পরিবর্তন করে তাদেরকে অ্যাসিড ক্ষার নির্দেশক বলে। [আরো পড়ুন – অ্যাসিড কাকে বলে?] প্রশ্ন: অ্যাসিড, ক্ষারক ও প্রশম দ্রবনে নির্দেশকের বর্ণ কি কি হয়? নাম অ্যাসিড দ্রবণে বর্ণ প্রশম দ্রবণে বা আসল বর্ণ ক্ষারকীয় দ্রবণে বর্ণ ফেনলফথ্যালিন বর্ণহীন বর্ণহীন […]
অ্যাসিডের শ্রেনিবিভাগ
প্রশ্ন: অ্যাসিডকে কি কি ভাগে ভাগ করা যায়? অ্যাসিডকে বিভিন্ন ভাবে শ্রেনিবিভাগ করা যায়। যেমন – উৎস উপাদান শক্তিমাত্রা লঘুতা ক্ষারকত্ব 1/ উৎস ভিত্তিতে : ক. জৈব অ্যাসিড : CH3COOH এসিটিক অ্যাসিড, (COOH)2 অক্সালিক অ্যাসিড , CH3CH(OH)COOH ল্যাকটিক অ্যাসিড, HCOOH ফরমিক অ্যাসিড। খ. অজৈব অ্যাসিড : HCl হাইড্রোক্লোরিক অ্যাসিড, HNO3 নাইট্রিক অ্যাসিড, H2CO3 কার্বনিক অ্যাসিড […]