আমরা আগেই জেনেছি নিউক্লীও বিক্রিয়ার ফলে উৎপন্ন পারমাণবিক শক্তি একদিকে যেমন ভয়ঙ্কর তেমনই স্বল্প জ্বালানী ব্যবহার করেই বিপুল শক্তি উৎপাদনও সম্ভব।পরমাণু শক্তির এই দ্বিতীয় দিকটিই মানবকল্যানের কাজে ব্যবহার করা হয় নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটরের মাধ্যমে।
আসলে নিউক্লীয়ার রিঅ্যাকটর অনিয়ন্ত্রিত নিউক্লীও বিক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রিত করা হয় এবং এর সাহায্যে উৎপন্ন তাপ শক্তির মাধ্যমে স্টীম জেনারেটারে তৈরী করে টারবাইন ঘুরিয়ে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন করা হয়।
তবে এই ধরনের রিঅ্যাকটরও কখনও দুর্ঘটনা ঘটনার জন্য দায়ী থাকে।
উদাহরণ স্বরূপ আমরা চেরোনোবিল দূর্ঘটনা ফুকুশিমা দাইহাচি দূর্ঘটনার কথা উল্লেখ করতে পারি। প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল ১৯৮৬ সালে ইউক্রেনের চেরোনোবিল নিউক্লীয়ার পাওয়ার প্ল্যান্টে এবং দ্বিতীয়টি ২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমায়।
প্রথম ঘটনাটিতে বিস্ফোরন সহ আগুন লাগায় বহু মানুষের মৃত্যু হলেও দ্বিতীয় ক্ষেত্রে মানুষজন অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ফলে প্রানহানি খুব একটা ঘটেনি।
এই লেখাটির সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই লেখা, অডিও, ভিডিও বা অন্য ভাবে কোন মাধ্যমে প্রকাশ করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
JumpMagazine.in এর নিয়মিত আপডেট পাওয়ার জন্য –
- ফলো করো – WhatsApp চ্যানেল
- সাবস্ক্রাইব করো – YouTube চ্যানেল
- লাইক করো – facebook পেজ
- সাবস্ক্রাইব করো – টেলিগ্রাম চ্যানেল
- Facebook Group – লেখা – পড়া – শোনা