ইতিহাস – দশম শ্রেণি – বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ (উনিশ শতকের প্রথম ভাগ থেকে বিশ শতকের প্রথম ভাগ পর্যন্ত) বৈশিষ্ট্য ও পর্যালোচনা (পর্ব – ২)
গত পর্বে আমরা বাংলার ছাপাখানা সম্পর্কে আলোচনা করেছি। এই পর্বে আমরা ঔপনিবেশিক বাংলায় বিজ্ঞানের বিকাশ সম্পর্কে জানবো।
যুক্তিবাদ একবিংশ শতাব্দীর মানবজীবনের অপরিহার্য অঙ্গ। এই যুক্তিবাদ যে ভারতীয়রা ঔপনিবেশিক আমল থেকে উত্তরাধিকার সূত্রেই পেয়েছে এমনটা নয়। প্রাচীন ভারতে বিজ্ঞান ও কারিগরি প্রযুক্তি কোন পর্যায়ে পৌঁছে ছিল, তা ভারতের মন্দির স্থাপত্যগুলি দেখলেই বোঝা যায়। তবে জাতিভেদ প্রথার জন্য তখন সামগ্রিক বিদ্যাচর্চার পরিসরই ছিল খুব সীমিত; তদুপরি ধর্মশাস্ত্রগুলিতে বিশেষ করে কারিগরি বিদ্যাকে খুব হেয় করে দেখা হয়েছে। মোট কথা, আধুনিক বিজ্ঞানশিক্ষা বলতে আমরা যা বুঝি সে আমলে তার চল ছিল না।
ঔপনিবেশিক বাংলায় বিজ্ঞানের বিকাশ নিয়ে আলোচনা দেখে নাও এই ভিডিও থেকে↓
ঔপনিবেশিক আমলে যে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চার সূত্রপাত হয়, তার বুনিয়াদ ছিল জনশিক্ষা। ঔপনিবেশিক বাংলায় শিক্ষাপ্রসার ও গণজাগরণের ইতিহাসের সঙ্গে সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিজ্ঞানচর্চার ইতিহাস অঙ্গাগিভাবে জড়িয়ে রয়েছে। বাঙালি হিসেবে এটা আমাদের কাছে গর্বের যে যাঁর আন্তরিক উদ্যোগে ভারতে আধুনিক বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষার প্রচলন হয় তিনি এই বাংলার সন্তান রাজা রামমোহন রায়।
ভারতীয়দের প্রতিনিধি হিসেবে ১৮২৩ খ্রিষ্টাব্দে লর্ড আর্মহার্স্টকে লেখা একটি চিঠিতে রামমোহন জানান যে একমাত্র একটি উদার ও জ্ঞানদীপ্ত শিক্ষাব্যবস্থাই দেশের সাধারণ মানুষকে উন্নতিসাধন করতে সক্ষম। তবে তিনি মনে করতেন পাশ্চাত্যের ধাঁচে অঙ্ক, প্রাকৃতিক দর্শন ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার চর্চাই আধুনিক জীবনের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত। একথা ঠিক যে এর ফলে ভারতের সাবেকি বিদ্যাচর্চার ধারাগুলি যদিও কিছুটা উপেক্ষিত হল।
তবে একথাও অনস্বীকার্য যে আধুনিক জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে আজ যে বাঙালি তথা ভারতীয়রা সফল তার পিছনে রয়েছে রামমোহনের উদ্যোগ। সেসময় রামমোহনের পদাঙ্ক অনুসরণ করে রাধাকান্ত দেব, রামকমল সেন, প্রসন্নকুমার ঠাকুর প্রমুখ শিক্ষিত বাঙালিবর্গ পাশ্চাত্য বিজ্ঞানচর্চার সপক্ষে মত ব্যক্ত করেছিলেন। ইয়ং বেঙ্গল আন্দোলনের পথিকৃৎ ডিরোজিও এবং তাঁর অনুগামীরাও ‘পার্থেনন’ পত্রিকার মাধ্যমে বিজ্ঞানচর্চার প্রয়োজনীয়তা প্রচার করেছিলেন।
বিজ্ঞানচর্চায় শিক্ষিত বাঙালিদের উদ্যোগ
এদেশে বিজ্ঞানচর্চা প্রসারের পথে সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধকতা ছিল ভাষার সমস্যা। যেহেতু তৎকালীন বৈজ্ঞানিক গবেষণার ভরকেন্দ্র ছিল ইউরোপ তাই সেখানকার ভাষাগুলিতেই বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রবন্ধগুলি প্রকাশিত হত। মাতৃভাষায় বিজ্ঞানচর্চার প্রসারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন স্বয়ং রামমোহন। তাঁর ‘সংবাদ কৌমুদি’ পত্রিকায় একাধিক বিজ্ঞানভিত্তিক রচনা প্রকাশিত হয়। সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ও বিজ্ঞান রহস্য প্রবন্ধ সংকলন প্রকাশ করেন। এইভাবে ধীরে ধীরে বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চার একটি সংস্কৃতি গড়ে উঠতে থাকে।
সেসময় হিন্দু রক্ষনশীল সমাজে মৃতদেহ নিয়ে নানান ছুঁতমার্গ ছিল। সেসবকে অতিক্রম করে প্রকাশ্যে শবব্যবচ্ছেদ করে দৃষ্টান্ত তৈরী করেছিলেন পণ্ডিত মধুসূদন গুপ্ত।
তিনি লন্ডন ফার্মাকোপিয়া ও অ্যানাটমি থেকে বাংলা ভাষায় অনুবাদও করেন। ঊনবিংশ শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকারের ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স’ প্রাতিষ্ঠানিক স্তরে বিজ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে নবদিগন্ত উন্মোচিত করে।
![](https://i1.wp.com/storage.googleapis.com/jump-main/Post/X/His/ch-5-b/1.png?resize=545%2C727&ssl=1)
এছাড়াও তিনি মহিলাদের বিজ্ঞানচর্চার অধিকার রক্ষার দিকেও দৃষ্টি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠানে সরলা দেবী চৌধুরানী ছাত্রদের সঙ্গে একই শ্রেণীকক্ষে বসে পাঠগ্রহণের সুযোগ পান যা সে আমলে ছিল কল্পনাতীত। সে আমলে মেয়েদের সকল বিষয় অধ্যয়ন করাকে ভালো চোখে দেখা হত না। এ বিষয়ে ঐতিহাসিক জুডিথ ওয়ালশ বিস্তর গবেষণা করেছেন। ডাঃ সরকারই মাদ্রাস মেডিক্যাল কলেজে অবলা বসুর চিকিৎসাশাস্ত্র অধ্যয়নের সুযোগ করে দিয়েছিলেন। বুঝতেই পারছ, বিজ্ঞানশিক্ষা কিভাবে সমাজ সংস্কারের পথ প্রশস্ত করছিল।
আরো পড়ো → অভিষেক কবিতার সরলার্থ
এইভাবে বিংশ শতাব্দী নাগাদ বাংলায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিজ্ঞানচর্চার ব্যাপক প্রসার ঘটে। রসায়নবিদ প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের ‘বেঙ্গল কেমিক্যালস’, বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু প্রতিষ্ঠিত ‘বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ’, জগদীশচন্দ্র বসু প্রতিষ্ঠিত ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ প্রভৃতি প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান বিষয়ক গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিজ্ঞানচর্চার আঙিনায় ভারতের মুখ উজ্জ্বল করেছে। এবার এই প্রতিষ্ঠানগুলি সম্পর্কে আমরা একটু বিশদে জেনে নেব।
বেঙ্গল কেমিক্যালস
বিংশ শতকে স্বদেশী আন্দোলনের সুবাদে একশ্রেণীর বাঙালি দেশীয় প্রযুক্তির সাহায্যে শিল্পস্থাপনে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। এঁদের মধ্যে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ছিলেন অগ্রগণ্য। নামমাত্র উপকরণ নিয়েও যে বৈজ্ঞানিক গবেষণা করা যায় তা এই বিজ্ঞানসাধক প্রমাণ করেছিলেন। ১৮৯২ খ্রিষ্টাব্দে কলকাতার ৯১, আপার সার্কুলার রোডের একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে তিনি স্থাপন করেন তাঁর নিজস্ব চিন্তাপ্রসূত শিল্পপ্রতিষ্ঠান ‘বেঙ্গল কেমিক্যাল ওয়ার্কস’। ১৯০১ সালে এই প্রতিষ্ঠানটির নতুন নামকরণ হয় ‘বেঙ্গল কেমিকেল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কস লিমিটেড’। এটি ছিল ভারতের প্রথম ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি।
দশম শ্রেণির অন্য বিভাগগুলি – বাংলা | English | ইতিহাস | ভূগোল
স্বদেশী আন্দোলনের প্রতি সহানভূতিশীল যে সকল যুবক ঔপনিবেশিক সরকারের অধীনে চাকরি করে নারাজ ছিলেন তাঁদের প্রফুল্লচন্দ্রের প্রতিষ্ঠান বিকল্প কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়। যেসব দ্রব্যাদি এই প্রতিষ্ঠানে উৎপন্ন হত তাদের মধ্যে চিকিৎসা সংক্রান্ত দ্রব্যাদি, ন্যাপথলিন বল ও ফিনাইল উল্লেখযোগ্য ১৯৪২ খ্রিষ্টাব্দে প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের মৃত্যুর পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি ক্রমশঃ লোকসানে চলতে থাকে। তবে আজও ভারতবর্ষে শিল্পক্ষেত্রে স্বনির্ভর উদ্যোগের ক্ষেত্রে বেঙ্গল কেমিক্যালস একটি উদাহরণ।
[সাম্প্রতিককালে ২০২০ সালে করোনা অতিমারীর মুখে সারা দেশে হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধের আকাল তৈরী হলে গণহারে এই ওষুধ তৈরী করে বেঙ্গল কেমিক্যালস পরিস্থিতি সামাল দেয়।]
বসু বিজ্ঞান মন্দির
বেতার তরঙ্গ এবং উদ্ভিদের মধ্যে প্রাণের স্পন্দন আবিষ্কার করে জগদীশচন্দ্র বসু বিজ্ঞানের জগতে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। এছাড়া জনসাধারণের মধ্যে বিজ্ঞানচেতনার বিস্তারের জন্য তিনি নিরুদ্দেশের কাহিনী, অব্যক্ত ইত্যাদি বিজ্ঞানভিত্তিক গ্রন্থ ও প্রবন্ধ রচনা করেছিলেন। তিনি যেভাবে বাংলা রূপকল্প ব্যবহার করে বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলিকে ব্যাখ্যা করেছেন তা এক কথায় তুলনাহীন। বিজ্ঞানচর্চার উন্নতির স্বার্থে ১৯১৭ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ফলতায় ‘বসু বিজ্ঞান মন্দির’ নামে একটি গবেষণাকেন্দ্র স্থাপন করেন।
![](https://i0.wp.com/storage.googleapis.com/jump-main/Post/X/His/ch-5-b/2.png?resize=640%2C394&ssl=1)
স্বয়ং বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে বহু ধনী ব্যক্তির কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন। বসু বিজ্ঞান মন্দির সে আমলে বাংলার অন্যতম প্রধান বৈজ্ঞানিক গবেষণাকেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল। এখানে রসায়নবিদ্যা, পদার্থবিদ্যা ও উদ্ভিদবিদ্যার মত বিষয়ে আধুনিক গবেষণার সুযোগ ছিল। বর্তমানে এটি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
আরো পড়ো → ছাপাখানা প্রসারে বাঙালিদের অবদান (বিকল্প চিন্তা ও উদ্যোগ )
বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদ
বাঙালিদের মধ্যে বিজ্ঞানচর্চায় অসামান্য কৃতিত্বের নজির রাখার জন্য সত্যেন্দ্রনাথ বসুকে ‘বিজ্ঞানাচার্য’ বলা হয়। পদ্মবিভূষণ সম্মানে ভূষিত এই বৈজ্ঞানিকের অনেকগুলি অবদানের মধ্যে একটি হল ‘বঙ্গীয় বিজ্ঞান পরিষদে’র প্রতিষ্ঠা। স্বাধীন ভারতবর্ষে বিজ্ঞানচর্চাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য ১৯৪৮ খ্রিষ্টাব্দে সত্যেন্দ্রনাথ এই প্রতিষ্ঠানটির পত্তন করেন। এই প্রতিষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীরা বাংলা ভাষায় উচ্চতর বিজ্ঞানের পথ গ্রহণের সুযোগ পেত। শুধু তাই নয়, বাঙালিদের মধ্যে বিজ্ঞানমনস্কতা গড়ে তোলার জন্য এই প্রতিষ্ঠান ‘জ্ঞান ও বিজ্ঞান’ নামে একটি মুখপত্র প্রকাশ করে। মাতৃভাষায় বিজ্ঞানচর্চা না হলে যে তার দ্বারা সামাজিক উপকারসাধন দুঃসাধ্য সেটা সত্যেন্দ্রনাথ উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন।
তাঁর একটি বিখ্যাত উক্তি হল, “যাঁরা বলেন যে, বাংলা ভাষায় বিজ্ঞানচর্চা সম্ভব নয়, তাঁরা হয় বাংলা জানেন না, নয়তো বিজ্ঞান জানেন না।”
বাংলায় আধুনিক বিজ্ঞানচর্চা যেহেতু ঔপনিবেশিক আমলে শুরু হয়েছিল তাই ঔপনিবেশিক সম্পর্ককে অস্বীকার করে এই ইতিহাস রোমন্থন করাই যায় না। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতিকল্পে সে সময়ের সরকার যেটুকু অর্থনৈতিক সাহায্য করেছিল সবই ঔপনিবেশিক স্বার্থে। খুব স্বাভাবিকভাবেই বিজ্ঞানচর্চা অচিরেই জাতীয়তাবাদী আর ঔপনিবেশিক কর্তৃত্বের মধ্যে দড়ি টানাটানির মধ্যে পড়ে যায়।
ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স
ঊনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার জগতের উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কদের মধ্যে মহেন্দ্রলাল সরকার ছিলেন অন্যতম। তিনি পেশায় ছিলেন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসক এবং বিজ্ঞাননির্ভর যুক্তিবাদী চিন্তার পূর্ণ সমর্থক। বাঙালি জাতির মধ্যে যুক্তিবাদের আলো ছড়িয়ে দেবার জন্য তিনি একটি জাতীয় স্তরের বিজ্ঞানচর্চাকেন্দ্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখেছিলেন। ১৮৬৭ খ্রিষ্টাব্দ থেকে এইরূপ একটি সংগঠনের দাবিতে তিনি জনমত গঠন করতে থাকেন। অবশেষে তাঁর উদ্যোগে ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর কাল্টিভেশন অফ সায়েন্স’।
দশম শ্রেণির অন্য বিভাগগুলি – গণিত | জীবনবিজ্ঞান | ভৌতবিজ্ঞান
ইউরোপীয় যাজক ইউজিন লাফোঁ এই সংগঠন প্রতিষ্ঠায় মহেন্দ্রলালের পাশে দাঁড়ান। ডাঃ সরকার ছিলেন এই সংগঠনের প্রথম ডিরেক্টর। এই প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে জনসাধারণের জন্য বিজ্ঞানবিষয়ক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। সুখের বিষয় যে, সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠান ডক্টরেট ডিগ্রি প্রদানের অধিকার লাভ করেছে। একাধিক পত্রিকা ও বিজ্ঞানবিষয়ক প্রবন্ধ এই প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে প্রকাশিত হয়।
নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী স্যার সি. ভি. রামন তাঁর ‘রামন এফেক্ট’ সম্পর্কিত গবেষণা এই প্রতিষ্ঠানেই সমাধা করেন।
পর্ব সমাপ্ত। পরবর্তী পর্ব → ঔপনিবেশিক বাংলায় কারিগরি শিক্ষার বিকাশ
এই লেখাটির সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। বিনা অনুমতিতে এই লেখা, অডিও, ভিডিও বা অন্যভাবে কোনো মাধ্যমে প্রকাশ করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লেখক পরিচিতি
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এম ফিল পাঠরত রাতুল বিশ্বাস। ইতিহাসচর্চার পাশাপাশি লেখা-লিখিতেও সমান উৎসাহী রাতুল।
এই লেখাটি থেকে উপকৃত হলে সবার সাথে শেয়ার করার অনুরোধ রইল।
JumpMagazine.in এর নিয়মিত আপডেট পাওয়ার জন্য –
- ফলো করো – WhatsApp চ্যানেল
- সাবস্ক্রাইব করো – YouTube চ্যানেল
- লাইক করো – facebook পেজ
- সাবস্ক্রাইব করো – টেলিগ্রাম চ্যানেল
- Facebook Group – লেখা – পড়া – শোনা
X_hist_5b